মালদা

রাস্তা কার ? মৌসম বেনজির নূরের না সরলা র্মুমুর

প্রধান মন্ত্রী গ্রামিন সড়ক যোজনার রাস্তা কার এই নিয়ে উত্তর মালদা সাংসদ মৌসম নুর এর সাথে মালদার জেলা পরিষদের সভাপতি সরলা র্মুমু বিবাদ আজ চরমে। দাবি পালটা দাবিতে রাস্তা জয় এর লক্ষ্যে দুই দাবিদার। কেউ এক চিলতে জমি ছাড়তে নারাজ দুই জনের দাবি তারাই এই রাস্তা করার বরাত এনেছে।মালদার আটমেইল থেকে লালদিঘি পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলমিটার রাস্তা জারি হোকনা কেন আখেরে লাভ সাধারন মানুষের।এক খন দো মালি এর মত এক রাস্তার দাবিদার দুই। 30 শে মার্চ 2017 ধুমধাম করে এই রাস্তার উদ্বোধন করেছিল জেলা পরিষদের সভাধিপতি সরলা র্মুমু। হঠাৎ আজ এই এনি রাস্তা উৎমোদন করে উত্তর মালদার সংসদ মৌসম বেনেজির নুর। তার দাবি অনেক বড় কাঠি পুরিয়ে 2012 সাল থেকে চেষ্টা করে কেন্দীয় রুরাল ডেভলবমেন্ট মন্ত্রী জয়রাম রমেশ এর আমলে 2015সালে এই রাস্তার অনুমোদন হয় ৷ এই রাস্তার পেছনে সনিয়া গান্ধি ও রাহুল গান্ধির অনেক সহযোগিতা আছে বলে জানান মৌসম নুর।সেই সময় মালদার জেলা পরিষদ ছিল কংগ্রেসের দখলে এবং জেলা পরিষদের সভাধিপতি সরলা র্মুমু ও ছিল কংগ্রেসের প্রতিনিধি, আর নিয়ম মাসিক জেলা পরিষদকে পাশে নিয়ে উত্তর মালদার সংসদ ঝপিয়ে পড়ে রাস্তা তৈরির বরাত আনতে। কিছুদিন যেতে না যেতেই দল ভাঙ্গার খালায় যোগ দিলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি,জেলা পরিষদ হাত ছাড়া হল কংগ্রেসের। পালটা দাবিদার সরলা র্মুমুর বক্তব্য এই রাস্তা তৈরিতে উত্তর মালদার সংসদ মউস্ম নুর এর কোন ভূমিকা নেই।এই রাস্তার দেখভাল থেকে সুরু করে সব কাজ করবে জেলা প্রিশদ।আর এতেই থেমে থাকেনি কংগ্রেস। ওল্ড মালদার কংগ্রেসের বিধায়ক অর্জুন হালদার সাধারন মানুষের হাতে তুলে দিল এই রাস্তা তৈরির অনেক সরকারি কাগজের প্রতিলিপি।এত ঝমেলার পড়েও তৈরি হবে রাস্তা বিবাদ চলবে রাস্তা কার ? বাক যুদ্ধ খন্ড যুদ্ধ যাই হোক না কেন আখেরে লাভ সাধারন মানুষের।